বিদ্যালয়ে ৩টি পাকা ভবন আছে।
বিদ্যালয়টি ১৯৩৩ইং সনে তৎকালীন ডিসষ্ট্রিক জজ
কামিনী কুমার মুখার্জি তাহাঁর স্ত্রী শ্রীমতি শ্যামনলিনী দেবীর নামে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৮৭ সালে পুনরায় বিদ্যালয়টি চালু করা হয়। বর্তমানে সদ্য আবিষ্কৃত প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারটির পশ্চিম পাশে বিদ্যালয়টি অবস্থিত।
১। মো: সাইফুল আযম বাবর- সভাপতি
২। মো: মুনছুর আহমেদ ঢালী- শিক্ষক প্রতিনিধি
৩। সাজেদা বেগম- সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক
৪। আবু তালেব বেপারী- অভিভাবক সদস্য
৫। ওসমান গণি মাল- অভিভাবক সদস্য
৬। মিলন কুমার দত্ত- অভিভাবক সদস্য
৭। নূর মোহাম্মদ বেপারী- অভিভাবক সদস্য
৮। রেহেনা বেগম- সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য
৯। মো: ফারুক হোসেন- প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
১০। মো: মহিউদ্দিন শেখ- দাতা সদস্য
১১। মো: শহিদুল ইসলাম পিন্টু- কোঅপ্ট সদস্য
১২। প্রধান শিক্ষক- সদস্য সচিব
ক্রমিক নং | পরীক্ষার সন | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণের সংখ্যা | পাশের হার |
১ | ২০০৯ | ০৯ জন | ০৫ জন | ৫৬% |
২ | ২০১০ | ১৮ জন | ০৭ জন | ৩৯% |
৩ | ২০১১ | ৩৫ জন | ১৪ জন | ৪০% |
৪ | ২০১২ | ৫১ জন | ৩১ জন | ৬১% |
৫ | ২০১৩ | ৩৮ জন | ২৪ জন | ৬৩% |
আগামী ৩ বছরের মধ্যে পাশের হার
৯০% এ উন্নীত করা পরিকল্পনা আছে।
মুন্সীগঞ্জ জেলা সদর থেকে সুখবাসপুর বাস স্ট্যান্ড। সুখবাসপুর বাস স্ট্যান্ড হইতে ৩০০ মিটার দক্ষিণে অবস্থিত।
৬ষ্ঠ শ্রেণি- রাজিয়া আক্তার
৭ম শ্রেণি- ১। মো: রিপন বেপারী
২। অভিকুমার কর
৮ম শ্রেণি- ১। খাদিজা আক্তার
২। তাঞ্জুমান আক্তার
৯ম শ্রেণি- সিথী রানী দে
১০ম শ্রেণি- মো: মোক্তার হোসেন
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস